
সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন বাংলার বাঘিনীরা। তাদের এই অনন্য অর্জন প্রশংসা পাচ্ছে দেশ ছাড়িয়ে বিদেশীদের কাছেও। দীর্ঘ শোভাযাত্রা শেষে বিমানবন্দর থেকে মতিঝিলের বাফুফে ভবনে পৌঁছান চ্যাম্পিয়নরা। আয়োজন করা সংবাদ সম্মেলনের। এ সময় ফিফা কাউন্সিল মেম্বর মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যেসব খেলোয়াড়দের নিয়ে ক্যাম্প করা হয়েছিল তার খরচ ব্যক্তিগতভাবে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন ও আমি বহন করেছি।
বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কিরণ বলেন, প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা মেয়েদের খাওয়ার পিছনে খরচ হতো। যেহেতু ফুটবলকে ভালোবাসি আর ডেডিকেশন ছিল, তাই করেছি। আমি একটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করি, সাফল্য ছাড়া কাজ করি না। বয়সভিত্তিক দলে আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। তখনই বলেছি, বয়সভিত্তিক দলে আমরা ভালো করছি। জাতীয় দলেও ভালো করবো। আজকে সেই সময়টা চলে এসেছে।
ফিফা কাউন্সিল মেম্বর বলেন, আমরা ২০১২ সালে যে ট্যালেন্ট হান্ট করেছিলাম তারই ফসল আজকের মান্ডা, সানজিদা আক্তার কিংবা কৃষ্ণা রাণি সরকাররা। যখন ট্যালেন্ট হান্ট করি তখন আমাদের একটি স্পন্সরও ছিল না। একটি টাকাও ছিল না। তখন আমি ও কাজী সালাউদ্দিন আলোচনা করেছি কিভাবে আগাবো আমরা। তখন ফিফা সভাপতি বলেছিলেন, শুরু করো দেখা যাবে। এর পরে, ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত সব খরচ বহন করেছি আমি আর কাজী সালাউদ্দিন।