টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ পড়েছিল ব্যাটিং বিপর্যয়ে। কিন্তু লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিম লড়াকু ব্যাটিংয়ে শেষপর্যন্ত টাইগাররা জড়ো করে ৩৩০ রান। এই রান নিয়ে স্বাগতিকরা ৪৪ রানের লিডও পেয়েছিল।
লিটনের ১১৪ ও মুশফিকের ৯১ রানের ঐ দুই ইনিংসে একটা সময় ম্যাচের নিয়ন্ত্রণেও ছিল বাংলাদেশ। শাহীন শাহ আফ্রিদি ও হাসান আলীর কারণে শেষপর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচে টিকে থাকতে পারেননি। ম্যাচ জিতলেও বাবর তাই বাংলাদেশকে কৃতিত্ব দিতে ভুলেননি।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে যেভাবে খেলেছে, সত্যিই দারুণ। তবে শাহীন শাহ আফ্রিদি ও হাসান আলী ভালো করেছে। এটাই ক্রিকেটের সৌন্দর্য। তাদের কারণে পাকিস্তান ম্যাচে ফিরে এসেছে।’
বাবরের দাবি, চট্টগ্রাম টেস্টের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় হাতে ছিল না। টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষ করার পরপরই নেমে পড়তে হয় টেস্টে। তবুও যারা ভালো করেছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলেননি।
বাবর বলেন, ‘টেস্টের জন্য আমাদের বেশি সময় হাতে ছিল না। কিন্তু আমরা আমাদের সেরাটা দিয়েছি। অভিষিক্ত আব্দুল্লাহ শফিক যেভাবে ইনিংস গড়ে তুলল তা দেখে অনেক ভালো লাগলো। আবিদ তো দুর্দান্ত ছিল। কঠিন পরিস্থিতি থেকে সে-ই দলকে টেনে তুলেছে।’